স্টাফ রিপোর্টার :
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, দিনের বেশিরভাগ সময় কাটে নির্বাচনী এলাকার নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে। সামর্থ্য যেটুকু আছে মানুষকে সাহায্য করছি। এছাড়া টেলিফোনে আত্বীয়স্বজন খোঁজ খবর নিচ্ছে, আমিও ফোন দিচ্ছি এভাবেই চলছে। বাকি সময় টেলিভিশন, পত্রিকা দেখে পার করছি। স্থায়ী কমিটির মিটিং এখন আর হচ্ছে না, তবে সবার সাথে ভিডিও যোগাযোগে কথা হচ্ছে।
ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, রাজনীতিক কোনো কর্মকা- নয়। দলীয়ভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে, মানুষের এ কঠিন সময়ে তাদের পাশে দাড়ানোর। আমাদের যে সামান্যটুকু ক্ষমতা আছে এটুকু যেনো মানুষের উপকারে আসে সে কাজেই আমরা সময়টা দিচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, বাসা থেকে বের হতে পারছি না। কাজ গুলো করতে হচ্ছে কো-অর্ডিনেশনের মাধ্যমে। গ্রামের বাড়িতে আমাদের কর্মী-সমর্থকরা দুটি কাজ করছেন। একটা হলো, মানুষকে সচেতন করা। অন্যটি ঘরে বসে, চাল, ডাল, আলু, তেল, সাবান, প্যাকেটজাত করে চুপচাপ তালিকা দেখে বাড়ি পৌছে দিচ্ছিন।
আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, চসিক নির্বাচনে সময় নিজ এলাকা চট্টগ্রাম আসার পর আর ঢাকা ফেরা হয়নি। এ সময়ে বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন গুলো ত্রানের কাজগুলো করছে। ড্যাব, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন সেবার কাজ গুলো করছে। আমার সেটা অনলাইনে স্কাইপিতে বসে তদারকি করছি এবং নির্দেশনা দিচ্ছি। ৫ লক্ষ পরিবারকে ইতিমধ্যে ত্রান দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত দেওয়া হবে। যদিও আমাদের সীমাব্ধতা আছে, আমরা তো আর সরকার না আর সরকারি দলও না।
তিনি জানান, দলটির স্থায়ী কমিটির মধ্যে নিয়মিত আলোচনা হচ্ছে তবে সেটা অনলাইন ফ্ল্যাটফমে। দেশের কোথায় কি অবস্থা, কি করলে মানুষের উপকার হবে এসব বিষয়ে।
আমির খসরু বলেন, এতে একটা কাজ হয়েছে, সবসময় যে এক সাথে বসার দরকার নাই টেকনলজির আমাদের সেটা সময়টা আমাদের শিখেয়েছে।
(তথ্যসূত্র : আমাদের সময় ডটকম)